A political Blog about how and why a reign of terror in West Bengal is unleashed planfully by imperialists, multinational company financed and supported Rainbow Alliance of Maoists, Naxalites,TMC, Congress, SUCI, perverted anti-Communist and anti-Leftist so-called sold-out intellectuals, corporate media and NGOs of doubtful character. Source: 'People's Democracy', 'Ganashakti' and other Left oriented journals.
WEST BENGAL ASSEMBLY ELECTIONS-2011
REELECT LEFT FRONT GOVERNMENT OF WEST BENGAL FOR 8TH SUCCESSIVE TERM TO SAVE DEMOCRACY AND LEFTISM IN INDIA
Sunday, October 19, 2014
Saturday, October 18, 2014
Thursday, April 10, 2014
Wednesday, April 9, 2014
টেট পরীক্ষায় দুর্নীতি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ টেট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়েও চরম বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের দেওয়া তথ্যের মধ্যেও বিরাট গরমিল আছে। এমনকি জানা গেছে, চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনও হয়েছে। সামগ্রিকভাবে রাজ্যে টেট পরীক্ষা নিয়ে আদালতের তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
টেট পরীক্ষায় দুর্নীতি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে আবেদনকারীরা জানিয়েছেন, কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি প্রণবকুমার চ্যাটার্জির নেতৃত্বে ডিভিশন বেঞ্চে টেট পরীক্ষা সংক্রান্ত দায়ের হওয়া পৃথক একটি মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সচিব রত্না বাগচী একটি হলফনামায় বিভিন্ন সময় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন রকমের তথ্য দিয়েছেন। কখনও বলা হয়েছে ৫৫লক্ষ পরীক্ষার্থী টেট পরীক্ষা দিয়েছেন। কখনও বলা হয়েছে ৪৫লক্ষ পরীক্ষার্থী ছিল, আবার কখনও বলা হয়েছে ৩০লক্ষ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় বসেছে। আবার যখন পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে তখন বলা হয়েছে ১৮লক্ষ পরীক্ষার্থীর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদিকে বলা হয়েছে পরীক্ষার্থীদের কাছে ফরম বিক্রি করে ৫৫কোটি টাকা পাওয়া গেছে।
টেট পরীক্ষায় দুর্নীতি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ টেট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়েও চরম বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের দেওয়া তথ্যের মধ্যেও বিরাট গরমিল আছে। এমনকি জানা গেছে, চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনও হয়েছে। সামগ্রিকভাবে রাজ্যে টেট পরীক্ষা নিয়ে আদালতের তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
টেট পরীক্ষায় দুর্নীতি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে আবেদনকারীরা বলেছেন, প্রকৃত অবস্থায় দেখা গেছে, টেট পরীক্ষা নিয়ে বহু অনিয়ম হয়েছে। পরীক্ষা দিয়ে ভালো ফল করেও চাকরি প্রার্থীরা বঞ্চিত হয়েছেন। একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের কর্মী, সমর্থক এবং ঐ রাজনৈতিক দলের পরিবারের লোকজন চাকরি পেয়েছেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য এবং পর্ষদের দক্ষিণ ২৪পরগনা জেলার সভাপতি সুরঞ্জনা চক্রবর্তী প্রকাশ্যে যে কথা বলেছেন শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হয়নি। বেছে বেছে চাকরি দেওয়া হয়েছে। মেধা এবং টেট পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের যোগ্যতা বিবেচনা করা হয়নি।
কলকাতা, ৮ই এপ্রিল— মঙ্গলবার একটি জনস্বার্থের মামলায় টেট পরীক্ষার্থীরা বলেছেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে তা সরকারের আধিকারিকরাই বলেছেন। এই দুর্নীতির ফলে বহু যোগ্য প্রার্থী চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। ফলে জনস্বার্থে আদালত গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখুক। আদালতের তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন অথবা আদালত সি বি আই তদন্তের নির্দেশ দিক। মামলায় আবেদনকারীরা বলেছেন— ৪ঠা এপ্রিল বালুরঘাটে তৃণমূল কংগ্রেসের এক কর্মীসভায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য বলেছেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ‘তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা এবং তৃণমূলের ঘরের ছেলেরাই চাকরি পাবে।’ পর্ষদের সভাপতিই যদি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের কর্মীদের প্রাথমিক শিক্ষকপদে নিয়োগের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন তাহলে সাধারণ চাকরি প্রার্থীরা কীভাবে শিক্ষক পদে চাকরি পাবে?
অসীম চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, শ্যামল সেন কমিশনের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাতেই আগামীকাল বুধবার রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্য নিয়ে আমরা সময় চেয়েছি। চিট ফান্ড সাফারার্স ইউনিটি ফোরাম এদিন দাবি তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশিত সাহারা কাণ্ড অনুসরণ করে অবিলম্বে সমস্ত চিট ফান্ড সংস্থার মালিকদের গ্রেপ্তার করা হোক। এবং তাদের জামিনের শর্ত হিসেবে তাদের সংগৃহীত অর্থের অর্ধাংশ আদালতে জমা রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হোক। কোন সঙ্কটের মধ্যে আজও চিট ফান্ড কাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত আমানতকারী ও এজেন্টরা পড়ে রয়েছেন তা ব্যাখ্যা করতেই এদিন উদ্যোক্তারা বলেন, লক্ষ লক্ষ আমানতকারী সর্বস্ব হারিয়ে এখন পথের ভিখারি। এজেন্টরা আজও ঘরছাড়া। এই সময়ের মধ্যে ৬০জনেরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত আমানতকারী, এজেন্টরা আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন। আর বারবার দাবি তোলা সত্ত্বেও এখনও রাজ্য সরকার সি বি আই তদন্ত আটকানোর চেষ্টা চালিয়ে মালিকদের আড়াল করে চলেছে। তাই এবার আরও চড়া আন্দোলনের পথেই শামিল হবে চিট ফান্ড সাফারার্স ইউনিটি ফোরাম।
কলকাতা, ৮ই এপ্রিল— ভোট প্রচারে চার্টার্ড প্লেনে মুখ্যমন্ত্রীর যাতায়াত নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললো চিট ফান্ড কাণ্ডের প্রতারিতরা। মঙ্গলবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে চিট ফান্ড সাফারার্স ইউনিটি ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে সংগঠনের উদ্যোক্তা তথা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সুনন্দ সান্যাল মুখ্যমন্ত্রীর দলীয় সভা সারতে এই বিশাল খরচের সূত্র নিয়ে প্রশ্ন তুললেন। একইসঙ্গে তিনি আরও একবার সারদার মালিক সুদীপ্ত সেনের তরফে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি কোটি টাকায় কেনার ঘটনা তুলে ধরলেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)